প্যারাসিটামল

প্যারাসিটামল হচ্ছে একটি ঔষধের নাম। এই নামটি আমরা সকলেই জেনে থাকবো। প্যারাসিটামল সাধারনত দুই ধরনের কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।জ্বর নিবারক হিসেবে। আর একটি হলো ব্যাথা নিবারক হিসেবে। সাধারমত আমাদের দেশের মানুষের জ্বর কিংবা মৃদু আঘাত পেলেই তারা ফার্মেসি থেকে প্যারাসিটামল নিয়ে আসে এবং তা সেবন করে। আমাদের শরীরের কোনো জায়গায় আগাত লাগলে সেখানের ফসফরিপিটগুলো গতিশীল হতে থাকে।এ ক্ষেত্র ফসফলাইফেস এনজাইমের সহযোগিতায় এরাকেটনিকেট উৎপন্ন করে।ফসফলাইফেস হচ্ছে একটি এনজাইম যা আমাদের শরীরের বিভিন্ন বিক্রিয়াকে এই এনজাইম প্রভাবিত করে।এনজাইম ছাড়াও ব্রিক্রিয়া প্রবাবিত হয় কিন্তু তা অত্যান্ত ধীর গতিতে। এরা ব্রিক্রিয়ার গতিকে প্রভাবিত করে।

কিন্তু নিজেরা ব্রিক্রিয়ার শেষে অপরির্বতিত থাকে।এই এনজাইমের নাম হচ্ছে ফসফলাইফেজ। এরাকেটনিকেট এসিড স্লাইকো অক্সাইড এনজামের প্রভাবে প্রস্টাগ্রন্ডিন উৎপন্ন হয়। প্রস্টাগ্রেন্ডিন এর কারনে জ্বর ও ব্যাথা সৃষ্টি হয়। তাই এই প্রস্টাগ্রেন্ডিন উৎপন্ন হওয়া বন্ধ করে দিলেই আমাদের জ্বর ও ব্যাথা হওয়া বন্ধ হবে। প্যারাসিটামল সেবন করলে প্রস্টাগ্রেন্ডিন আর উৎপন্ন হয় না। এছাড়া স্লাইকো অক্সিজেন দুই ধরনের। স্লাইকো অক্সিজেন 1 এবং স্লাইকো অক্সিজেন 2।এই জ্বর ও ব্যাথার জন্য দ্বায়ী হচ্ছে স্লাইকো অক্সিজেন 2। বাংলাদেশের প্রায় সর্বস্তরে সব জায়গার ফার্মেসিতে এই প্যারাসিটামল ব্রিক্রি করা হয়।এর অনেকগুলো ব্রেন্ড রয়েছে যার মধ্যে কয়েকটি ব্রেন্ড হলো ইভনেসিনার সিনাপল, কয়ারের এইস, ব্যাকসিমকোর নাপা, ইমসেপ্টারের সেট ইত্যাদি। প্যারাসিটামল বিভিন্ন ফর্মে পাওয়া যায়। এছাড়াও প্যারাসিটামল ডোস অর্থাথ প্যারাসিটামল কী পরিমান আমাদের কী পরিপান খেতে হবে তা বক্স এর সাথে উল্লখ করে দেওয়া হয়ে থাকে। রোগী জ্বর এবং ব্যাথার কারনে অনেক ক্লান্ত হয়ে পড়ে। যার কারনে রোগী মানসিক ভাবে অনেক দূর্বল হয়ে পরতে পারে।তাই আমাদের যা কাজ করতে হবে তা হলো আমরা প্যারাসিটামলের সাথে ক্যাফেন যোগ করে দিতে পারি এতে করে তাদের শরীর আগের থেকে তুলনামূলক ভালো লাগবে।এছাড়া কেফ্যান খাওয়ার ফলে তার দেহ এবং মনকে সতেজ করে তুলতে সাহায্যে করে।প্যারাসিটামল হচ্ছে একটি অটিসিট ড্রাগ।এটি ডাক্তারের পরার্মশ ছাড়াও সেবন করা যায়। তবে ডাক্তারের নির্দেশ মতে নিদিষ্ট মাত্রায় ওষুধসেবন করাই ভালো । যদি এক টানা বহু দিন প্যারাসিটামল সেবন করুন তাহলে লিভারসহ আরো বহু সমস্যা তৈরি হতে পারে।ডাক্তারের মতে দৈনিক ৫০০ মিলিমিটারের ৮ টি প্যারাসিটামল খাওয়া উচিত নয়। কারন তখন এটি বিষ এ পরিনত হয়ে যায়।

Leave a Comment