ফুটবল খেলার ইতিহাস

আমাদের সবার অতি পরিচিত ফুটবল খেলাটি আবিষ্কার হয়েছিল রোমান ও গ্রীকে ৩৫০ সালের দিকে । যানা যায় প্রাচিন রোমানরা বল দিয়ে বিভিন্ন খেলা খেলত ,যার মধ্যে কিছু খেলা পা দিয়েও খেলত । রমানরা হারপেস্টর থেকে ও গ্রীকরা অ্যাপিক্সশট্র থেকে এসব খেলার উৎপত্তি এসেছে । এসব নিয়ে অনেকে অনেক কিছু লিখেছেন যাদের মধ্যে ওল্যেখযোগ্য কিছু বেক্তি হলেন নাট্যকার অ্যান্টিফেনেস,ক্রস্টিয়ান দার্শনিক, সিলেক্ট অব অ্যালেকজেন্দারিয়া তাদের বিভিন্ন লেখায় উল্লেখ করেছেন এই ফুটবল খেলার সাথে সম্পর্কিত খেলা গুলো নিয়ে যেগুলো অনেকটাই ফুটবল খেলার মত ছিল । তবে fifa ”ফিফার” মতে ও বৈজ্ঞানিক ধারনার ক্ষেত্রে Q.G ”কিঊজি” হল ফুটবলের প্রথম রূপ ।

তবে pichis cos royous ”পিচিস কছ রইছকে” ফুটবলের প্রথম স্বর্ণ পদক প্রাপ্তত বলে যানা যায় । খ্রিষ্ট পূর্ব ২য় ও ৩য় শতাব্দীতে মিলেটারিরা এটি তাদের অনুশীলনের জন্য খেলত ।তবে খ্রিষ্টপূর্বর ৬অব্দে চিনের হেন সম্রাজ্যের সময় Q.G কিউজি খেলার নিয়ম কানুন প্রতিষ্ঠিত হয় । পরবর্তীতে এ খেলার বিভিন্ন রূ্পে যাপানে ‘কিমারি’ ও করিয়য়ায় সুকডুক নামে দেখা যায় । তবে দেখা গেছে আরও বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দেশে এ খেলা ভিন্ন ভিন্ন ভাবে খেলা হতো ।

তাদের এ খেলার নিওম ছিল একটি বলকে ১৫/২০/২৭ জন করে দুইতি দলের মধ্যে যে আগে একটি নির্দিষ্ট যায়গায় নিয়ে যেতে পারবে সে দল পয়েন্ট পাবে । তবে এতে খেলায় অনেক বাধা ও সমস্যার সৃষ্টি হতো যার ফলে ১৬০০ সালের ইটালিতে কেলসিয়াস স্টরিটো নামে এ খেলা প্রতিযোগিতামূলক ভাবে খেলা হতো যার জন্য নির্ধারিত করা হয় প্রতি দলে ১ জন গোলকি ও ১০ জন খেলয়ার মিলে মোট ১১ জন করে প্রতি দলে পেলেয়ার থাকবে । এর পর এ খেলায় রেফারি ও নির্দিষ্ট করা হয় ৩ জন ।এর পর ও দেখা যায় যায় যে খেলয়ারদের চেনার জন্য তাদের নাম ছারাও নাম্বার ব্যাবহার করলে বেশি সুবিধা জনক হয় ।তাই তখন সাগতিক দলের জারছি নাম্বার দেওয়া হয় ১-১১ পর্যন্ত ও এবং সফরকারী খেলয়ারদের নাম্বার থাকত ১২-২২ পর্যন্ত ।

১৯৪০ সালে এ নাম্বার বিপক্ষ দলকে ও দেওয়া হয় যার জন্য সেই একই নিয়ম করা হয় ১-১১ পর্যন্তই তাদের নাম্বার হতে হবে । ১৯৯৩ সালে প্রথম জারছিতে খেলয়ারে নাম্বারের নিচে তাদের নাম লেখা হয় এবং যেকোনো নাম্বার খেলয়ার নিতে পারবে এই নিয়ম করা হয় ।তবে দলের অধিনায়ক সবসময় ১০ নাম্বারে থাকবে বলে উল্লেক করা হয় ।আর খেলাটিকে নির্দিষ্ট সময় সুচির মাধ্যমে শেষ করা হয় যা হল ৯০ মিনিট । পর থেকেই ফুটবল সকল নিয়মের ভিতর দিয়ে অয়াল্ডকাপ ,টিটুয়েন্টি,ওয়ানডে ম্যাচ খুব আগ্রহের সাথে চালু হয় ।

বর্তমানে আমাদের শারিরিক শিক্ষা বইতে ও এ খেলার সকলপ্রকার নিয়ম ও খেলার মাঠের দৈর্ঘ্য প্রস্থ দেওয়া আছে ।এবং এটি আমাদের দেশীর প্রিয় খেলার মধ্যে একটি হলেও অনেক দেশের জন্য এটি তাদের জাতিও খেলা ।আমাদের দেশের স্কুল কলেজে ও প্রতিযোগিতা মূলক ভাবে এ খেলাটা খেলা হয় । এটি আমাদে জাতিও খেলা না হওয়া স্বত্তেও এ খেলা আমাদের জাতিও খেলা হাডুডু খেলার চাইতে বেশি খেলা হয়।

1 thought on “ফুটবল খেলার ইতিহাস”

Leave a Comment