ধারাবাহিক কার্টুন রঙ্গের চতুর্থ পর্বে সবাইকে স্বাগতম। ইদানিং ঘরে ঘরে গ্রাফিক্স আর ওয়েব ডিজাইনারের আনাগোনা। একটা সময় আমি একটা সাইট বানানোর বেপারে বেশ অনলাইনে আহবান জানালাম। অনেকেই ফোন করলো, অথচ তাদের সাথে কথা বলে দেখলাম ….. । ডিজাইনার আর ক্রিয়েটিভ লোকদের উপর এই কার্টুনগুলো হয়তো ভাল লাগবে। সবগুলো কার্টুনই ওয়েব ডিজাইনার ডিপড থেকে বাংলায় অনুবাদ করা।
এক.
দুই.
তিন.
চার.
বাস্তবে এরকম কোন পরিস্থিতিতে পরেছেন নাকি? কাউকে দেখেছেন যার সাথে এই কার্টুন মিলে যায়? মতামতে বললে আরেকটু বেশি মজা পাব.. 😛
৪ নং টা দেখে ইমরানের কথা মনে পড়ল………
২ নং টা তার ভবিষৎ হতে পারে…..
৩ নং টা সে পাড়ি দিয়েছে……
১ নং টার দেখা পাবার মত লম্বা সে নয়….
আসলে কার্টুন গুলো দেখে এত মজা পেয়েছি….. ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না……
১ নংটার বেপারে….
আর কি বলবো সারাদিন গান শুনতে শুনতে কান ঝালা পালা হয়ে যাচ্ছে। কাউকে ফোন দিলেও (রিসিভ করার আগ পর্যন্ত) অনিচ্ছা সত্ত্বেও গান শুনতে হয়।
২নং টার বেপারে….
আমি যখন প্রথম চাকরীতে প্রবেশ করি তখন গায়ের রং একটু ভাল হয়েছিল, বাসার সবাই বলল, এখন তো আর রোদে রোদে ঘোরা হয় না-তাই ভাল লাগছে।
৩ নংটার বেপারে….
আমাদের অফিসের চেরম্যানের স্ত্রীর শাড়ী ইনভেন্টরী করার জন্য ও সিনিয়র ম্যানেজার নিয়োগ দিয়েছে। তার কথাই মনে পড়ছে।
৪নং টার বেপারে….
একজন ফ্রিল্যান্সার ডিজাইনারের সাথে দেখা করতে গিয়ে দেখলাম তিনি তার সফটওয়্যার কোম্পানীর সব কিছু। সব বিষয়েই তার পারদর্শিতা।
আমি ভাই দুইয়ে গেছি মুখ এখন আমার রক্ত শূন্য। তবে ভাগ্যের ব্যাপার গায়ের রং কালো!
@শিবলী, বুঝতে পেরেছি তোমার ক্লোরোফিলের অভাব আছে, সূর্যের আলো না পেয়ে সালোকসংশ্লেসন বিঘ্নিত হচ্ছে। 😛
@টিউটো, হা! হা! দরুণ কথা তো!