এই ভিডিওতে মাদারবোর্ডের বিভিন্ন অংশের সাধারন পরিচিতি বর্ণনা করা হয়েছে। কম্পিউটার হার্ডওয়্যার টিউটোরিয়াল সিরিজের দ্বিতীয় টিউটোরিয়াল এটি। ভিডিওতে যা আলোচনা করা হয়েছেঃ
মাদারবোর্ড পরিচিতিঃ
- মাদারবোর্ড বা মেইনবোর্ড প্রসেসর, মেমরী. হার্ডড্রাইভ এবং বিভিন্ন পেরিফেরাল ডিভাইজগুলোকে কানেক্ট করে এবং যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
- মাদারবোর্ডের চীপসেটের মাধ্যমেই প্রসেসর, মেমরী এবং ইনপুট আউটপুট সিস্টেম যেমন –কীবোর্ড, মাউস, মনিটর ইত্যাদির সাথে যোগাযোগে একসাথে কাজ করে।
- মাদারবোর্ডের চীপসেটই মূলতঃ এই যাতায়াত ব্যবস্থা করে থাকে।
- মাদারবোর্ডের ডিভাইজগুলো পরিচালিত হয় BIOS এর মাধ্যমে। বায়োস বিভিন্ন ইন্টারফেস বন্ধ করা বা চালু করা বা সেটিং নির্ধারণ করা যায়। যেমন কোন পোর্ট বন্ধ করা। পরবর্তিতে বায়োস সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো।
[tutosubscribe]
মাদারবোর্ড ফর্ম ফ্যাক্টর
মাদারবোর্ড নির্দিষ্ট কিছু প্রোসেসরের জন্য তৈরী করা হয়। নির্দিষ্ট কিছু প্রসেসর ছাড়া চালানো যায় না।
মাদারবোর্ডের বিভিন্ন অংশ চিনে নেইঃ
- প্রোসেসর সকেট, প্রোসেসর পাওয়ার, প্রোসেসর ফ্যান পাওয়ার
- PCI Periferal Component Interface
- PCIe Periferal Component Interface Express
- PCI slot এ সাউন্ডকার্ড, ভিজিএ কার্ড, টিভিকার্ড, ল্যান কার্ড ইত্যাদি লাগানো যায়। এই স্লটগুলো এই কার্ডগুলোর মাধ্যমে আলাদা আলাদা সার্ভিস প্রদানে সক্ষম হয়।
- AGP- Accelarated Graphics Port
- RAM slot
- BIOS
- CMOS Battery
- Sata Port
- IDE port
- Power connector
- Chipset
- Serial port connection
- USB connection for front panel
- Front Panel: start,restart,HDD light etc.
পোর্টসমুহঃ
- সিরিয়াল পোর্ট
- ইউএসবি
- প্যারালাল পোর্ট
- HDMI
- Audio [Speaker, Inline, mictophone]
- PS2 Port