প্রতি চারজন ফেসবুক ব্যবহারকারীদের একজন তাদের প্রোফাইলে মিথ্যা তথ্য প্রদান করে থাকে। – Consumer Reports investigation এই সপ্তাহের জরিপের ফলাফলের এটি প্রকাশ করা হয় ।
মিথ্যা তথ্য প্রদান কখনও কখনও, গোপনীয়তার জন্য ও হতে পারে। যা ছিল জরিপের ফলাফলের একটি। “Facebook & Your Privacy,” এই শিরোনামের উপর জোর দিয়ে তথ্য সংগ্রহ করা হয়। ২,০০০ পরিবারের একটি জরিপ পরিচালনা করা হয়। প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়- ব্যবহারকারীদের ২৫% বলেছেন তারা তাদের প্রোফাইলে মিথ্যা তথ্য প্রদান করে তাদের পরিচয়কে গোপন করতে।
তবে Facebook, একজন ব্যক্তির অসত্য তথ্য প্রদান করার কিছু সীমা রয়েছে। ফেসবুকে একটি প্রকৃত নাম ব্যবহার করার নীতিমালা রয়েছে। এবং আইডি খুলতে একটি প্রকৃত ইমেইল ঠিকানা প্রয়োজন। “একজন ব্যক্তি ফেসবুকে প্রায় সম্পূর্ণভাবে ভিন্ন হতে পারেন তার বাস্তব জীবনের চেয়ে, তবে একজন ব্যবহারকারী চাইলেই তার সত্য তথ্যকে এড়িয়ে যেতে পারে না, ফেসবুক তার ব্যবহারকারীদের অর্থহীন তথ্যকে অনুমতি প্রদান করে না”- লিখেছেন Rebecca Greenfield ।
২০১০ সালে নির্মিত তথ্যচিত্র “Catfish“, যেখানে দেখানো হয়েছে একটি মিশিগান মহিলা যে একা, যার একটি মিথ্যা ফেসবুক আইডি খুলে নিউ ইয়র্কের এক লোকের সঙ্গে অনলাইনে মজা করে তার সময় কাটানোর জন্য। ReadWriteWeb গত জানুয়ারিতে কিছু কারন দেখিয়েছেন যে জন্য লোকে Facebook এ ভুয়া তথ্য প্রদান করে। সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ
- মানুষ ব্যক্তিগতভাবে সমস্যা বা বিপজ্জনক সমস্যা এড়ানোর জন্য তাদের পরিচয় আড়াল করে থাকে।
- যখন কোন ব্যক্তি তার বাস্তব নামের তুলনায় ভিন্ন নামে পেশাগতভাবে পরিচিত হয়।
- শুধু মজা করার জন্য অধিকাংশ ক্ষেত্রে উল্লেখিত ব্যপারগুলো প্রযুজ্য না ও হতে পারে।
Wow, awesome blog layout! How long have you been blogging for? you make blogging look easy. The overall look of your website is fantastic, as well as the content!. Thanks For Your article about ফেসবà§à¦•ে পà§à¦°à¦¤à¦¿ চারজন বà§à¦¯à¦¬à¦¹à¦¾à¦°à¦•ারীর à¦à¦•জন মিথà§à¦¯à¦¾ তথà§à¦¯ পà§à¦°à¦¦à¦¾à¦¨à¦•ারী! | টিউটোরিয়ালবিডি .