ওয়েব ডিজাইনের প্রস্তাব দেওয়ার পদ্ধতি

যে কোন ওয়েবসাইটের ডিজাইনের বেপারে আলাপ চলা কালে বেশ কিছু রিকয়্যারমেন্ট নিয়ে সরাসরি , ফোনে বা মেইলে আলাপ হতে পারে। আর সেখান থেকে ওয়েবসাইটের একটা পরিকল্পনা তৈরী করে নিতে হয় ডেভলপারকে। আর এই বেপারটি একু সুন্দরকরে গুছিয়ে ক্লাইনটে প্রস্তাব আকারে পেশ করলে বেশ সুবিধা হতে পারে। মূলতঃ কাজটি প্রস্তাব আকারে একটি অফিসিয়াল ডকুমেন্ট মেনটেনইন করে তার কাছে জমা দিতে পারেন।

কি কি থাকবে ওয়েব প্রস্তাবনাতে?

মূলতঃ ওয়েব সাইটের কিছু রিকয়্যারমেন্ট অনুমান করে তার উপরে নিজের কিছু যোগ্যতা যুক্ত করে তার পরে প্রস্তাবনা উপস্থাপন করতে হবে। ধরুন আপনার সম্ভ্যাব্যওয়েবসাইটে একটি যোগাযোগ পাতা থাকবে। আপনার ক্লাইন্ট হয়তো বলেছে যোগাযোগ পাতায় তাদের ঠিকানা থাকবে। প্রস্তবনা পাতায় আপনি (১) ঠিকানা (২) গুগল আর্থ ম্যাপ (৩) যোগাযোগ ফরম তিনটি বিষয় উপস্থাপন করবেন। এভাবে বিভিন্ন পাতা ও ফাংশনালিটির একটি বিবরণ তৈরী করে জমা দিতে হবে।

বেশ কিছু বিষয় উল্লেখ থাকতে পারে যেমন-

ওয়েব ডিজাইনের প্রস্তাব দেওয়ার পদ্ধতি

১.  কত টি পাতা থাকবে?

২. কোন কোন পাতায় কি কি থাকবে?

৩. ওয়েবসাইটের এডমিন প্যানেলে কি কি থাকবে?

৪. ছবি, এনিমেশন, মিডিয়া সম্পর্কিত তথ্য

৫. সাপোর্ট সিস্টেম কেমন হবে?

৬. কত দিনে কাজটি করে দিবেন?

৭. কতা টাকা নিবেন? অনেক সময় প্রতিটি আলাদা অংশের জন্য আলাদাভাবে টাকার হিসাব দিতে পারেন।

৮. নীতি-মালা ও বাড়তি সার্ভিস সমুহ

কয়েকদিন আগে একটা একটা প্রতিষ্ঠানের রিকোয়্যারমেন্ট অনুযায়ী প্রোপজাল পাঠালাম, এটা থেকেও ধারনা নিতে পারেন কেমন হতে পারে ফরমেটটি। এর চেয়ে আরও সুন্দর করেও আপনি বানাতে পারেন। একটু গ্রাফিক্স যোগ করে দিলে আরো সুন্দর হতে পারে।

আরো জানুনঃ

2 thoughts on “ওয়েব ডিজাইনের প্রস্তাব দেওয়ার পদ্ধতি”

Leave a Comment