তিন বছরের কাছাকাছি সময় ইংরেজি ও বাংলাব্লগে চলাফেরা করতে করতে ব্লগ নিয়ে বেশ কিছু সমস্যায় পরেছি আর অনেককে বেশ কিছু সমস্যায় পড়তেও দেখেছি। ওয়েব সাইট পরিচালনায় দক্ষতা ও সময়োপযোগী পদ্ক্ষেপের অভাবে বিপদে পড়তে পারেন। তবে ব্লগটি বড় হওয়ার সাথে সাথে আয়ের পথও সুগম হতে থাকে তাই সমস্যাটি সমাধানও সহজ হয়। সাইট বড় হতে থাকলে বেশ কিছু সমস্যা ও সময়োপযোগি পদক্ষেপের বিষয়ে নিচে আলোচনা করা হলোঃ
১. ব্যান্ডউইথ
ব্যান্ডউইথের খরচ বৃদ্ধি পেতে থাকলে প্রথম দিকে সাইট শ্লথ হতে থাকে। যারা আনলিমিটেড সারভার ব্যবহার করেন তাদের সাইটে প্রথম দিকে গতি কমতে থাকবে। আনলিমিটেড ব্যান্ডউইথের সারভার আপনাকে আনলিমিটেড ব্যান্ডউইথ দিবে অথচ ব্যবহার করতে দেবে না। বেপারটা হলো এমন যে, একই সময় নিদিষ্ট পরিমান ব্যান্ডউইথের বাইরে যেতে দিবে না। তার মানে সারা মাসেও খুব বেশি ব্যান্ডউইথ খরচ করতে পারবেন না। একসময় সারভার ইরর দেখিয়ে আপনার একাউন্ট বাতিল করা হবে। এটাই সব আনলিমিটেড ইউজারদের ক্ষেত্রে সহজ নিয়ম।
ব্যান্ডউইথ চুরির বেপারটা জানেন? আপনার সাইটের ব্যান্ডউইথ বিভিন্নভাবে খরচ হয়ে যেতে পারে। অন্য সাইটে ব্যাবহার হতে পারে। আপনার সাইটের স্ক্রিপ্ট, ছবি, ভিডিও, অডিও বা ফাইল অনায়াসে অন্য সাইটে ব্যাবহৃত হতে পারে। তখন আপনার সাইটের পেজভিউ বেশি না হলেও বেশি খরচ হতে পারে। ধরুন আপরা সাইটে কোন ফাইল আপলোড করে লিংক দিলেন বা ছবি আপলোড করলেন। সেটা অন্য সাইটে ব্যাবহার করলে সহজেই আপনার সাইটের ব্যান্ডউইথ ব্যবহৃত হয়ে যাবে। তাই হট লিংকিং সারভার থেকে বন্ধ করে দেওয়া উচিত হবে।
যদি দেখেন সাইটে দিন দিন অনেক ভিজিটর এমনভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে যা আপনার পক্ষে সামাল দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। সেক্ষেত্রে বেশ কিছু অপটিমাইজেশনের পথ অবলম্বন করতে পারেন।
২. ডাটাবেজ অপটিমাইজেশন
মাইএসকিউএল ডাটাবেজ অনেক বড় হয়ে গেলেও তেমন সমস্যা হয় না। তবে কমদামি সারভার হলে ফাইলগুলোকে যত তারাতারি কথার সাথে সাথে হাজির তরে ডাটাবেজ থেকে তত তারাতারি চোখের সামনে তুলে দিতে চায় না। তার একটা কারন হলো অনেকে খুব দ্রুত ডাটাবেজের কোয়েরী চালালে এতগুলো আদেশ মানতে গিয়ে ঝামেলায় পড়ে যায়।
বেশিভাগ সময়ই ইনসার্ট ও আপডেট হতে বেশি সময় লেগে যেতে পারে। আবার অনেক সারভারে ডাটাবেজের সাইজের একটা সিমাবদ্ধতা দিয়ে দিতে পারে। যারা ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ পরিচালনা করেন তাদের ওয়েবসাইটের ডাটাবেজ বড় হতে বেশি সময় লাগে না। পোষ্ট রিভিশনই ডাটাবেজকে পাঁচ ছয়গুন বড় করে দেয়।
ডাটাবেজের অপটিমাইজেমনের জন্য বেশ কিছু পদ্ক্ষেপ নিতে পারেন।
- (ক) মন্তব্যগুলোর মধ্যে যেগুলো গ্রহণ করেন নি বা স্প্যাম হিসেবে পরিগনিত সেগুলো একেবারে মুছে দিন। ট্রেসে রাখলেও ডাটাবেজের জায়গা দখল করে রাখে।
- (খ) যেসব ড্রাফট করে রেখেছেন অথচ ড্রাফটগুলো কোন কাজে লাগবে না তা বাছাই করে করে মুছে দিতে পারেন। পোষ্ট রিভিশনগুলোও মুছে দিতে পারেন। কয়েক মিনিটেই এই কাজটি করে ফেলতে পারেন, শুধু ডিলেট রিভিশন প্লাগিনটা ডাউনলোড করে সেটআপ করে নিন। এই প্লাগিনটা সক্রিয় করে পোষ্ট রিভিশন ডিলেট করে আবার নিস্ক্রিয় করে দিন। অনেক দিন পর পর এটি নিয়ে কাজ করলেই চলে।
৩. প্লাগিন অপটিমাইজেশন
শুধু শুধু প্লাগিন দিয়ে বোঝাই করবেন না আপনার ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে গড়া সাইট। নতুন নতুন ফিচারের চেয়ে সাইট দ্রুত লোড হওয়া বেশি জরুরী – এ জিনিসটি-ই বুঝতে পারে না অনেক নতুন ডিজাইনাররা। কয়েকদিন আগে আমি বেশ কিছু প্লাগিন নিষ্ক্রিয় করে দিয়েছি। সাইটলোড টাইম ঠিক রাখার জন্য এটা করা জরুরী হয়ে দাড়িয়েছিল।
আরেকটা কাজ আমি করি, একটু বুদ্ধি করে কাজটি করলে সাইটের অপটিমাইজেশনের জন্য ভাল হবে। কিছু কিছু প্লাগিন আছে যেগুলোর কাজ প্লাগিন ছাড়াই করা সম্ভব, যেমন রিলেটেড পোষ্ট বা জনপ্রিয় পোষ্টের তালিকার জন্য প্লাগিন পাওয়া যায় আবার ফাংশন দিয়ে করাও যায়, সে ক্ষেত্রে নিজে অথবা ওয়েব ডেভলপারকে দিয়ে প্লাগিনের কাজটি কোডিং এ পরিনত্ করার ব্যবস্থা করে নিতে পারেন। এতে করে সাইটের HTTP রিকোয়েষ্ট কম লাগবে ।
ওয়ার্ডপ্রেস সাইট লোড হওয়ার সময় থিম ও প্লাগিনের ফাইলগুলো লোড হয়, যত বেশি বার সারভারে ফাইলটির জন্য আবেদন করা হবে তাই লোডের সময় বেড়ে যাবে তাই ছোট ছোট অনেক ফাইলের কাজটি একটি ফাইলে করালে বেশি সুবিধা পাওয়া যাবে।
আমি আরেকটি কাজ করি সেটা হলো কয়েকটি প্লাগিনকে একটি প্লাগিনে পরিনত করা। অর্থাৎ বিভিন্ন প্লাগিনের কোডগুলোকে নিজ হাতে একটি প্লাগিনে প্রবেশ করিয়ে নেওয়া। দক্ষ না হলে এই কাজ নিজে নিজে করা ঝুকিপূর্ণ।
৪. ছবি ও অন্যান্য ফাইল অপটিমাইজেশন
সাইটের বড় ধরনের পরিকল্পনা থাকলে এবং সেই অনুযায়ী এগিয়ে গেলে খুব সহজেই বুঝতে পারবেন সাইট ভবিষ্যতে কি অবস্থায় দাড়াতে পারে। আর তাই ছবি, এনিমেশন, ভিডিও ইত্যাদির জন্য আলাদা হোষ্টিং নেওয়ার প্রয়োজনীয়তার উপরে গুরুত্ব দেই। যদি টাকার সমস্যা হয় তাহলে গুগলের পিকাসা বা ব্লগস্পটে ছবি হোষ্ট করে ব্যবহার করতে পারেন। ওয়ার্ডপ্রেস ডটকমের ছবি আপনার নিজের হোষ্ট করা সাইটে ব্যবহার করলে ওয়ার্ডপ্রেস সাবডোমেইনটি রিজেক্ট করে দিতে পারে। আমার বেশ কিছু ওয়ার্ডপ্রেস ডটকমের ছবি নিজের সাইটে বেশি ট্রাফিকের কারনে ওয়ার্ডপ্রেসের অনেক ব্যন্ডউইথ খরচ হয় এবং তাই তারা সেই সাবডোমেইনটি বাতিল করে দেয়। যার ফলে অনেকগুলো ছবি হারিয়ে ফেলি।
৫. কম্প্রেশন ও ক্যাশিং
বর্তমানে জিজিপ কমপ্রেশন একটি ব্যাপক ব্যবহৃত পদ্ধতি। অনেক সারভারই এখন জিজিপ কম্প্রেশন সাপোর্ট করে। এই কম্প্রেশনের ফলে সাইটের অনেকগুলো ফাইলকে একটিমাত্র ফাইলে পরিনত করা হয়। ফলে অল্প কিছু HTTP রিকোয়েষ্ট সারভারে প্রেরিত হয়। সাইটের বাইরের (External) ফাইল ও স্ক্রিপ্টগুলো ছাড়া সবকিছুই সহজে কম্প্রেশ করে ফেলতে পারেন।
কম্প্রেশনের জন্য PHP Speedy WP প্লাগিনটি বেশ কাজের। এর মাধ্যমে জাভাস্ক্রিপ্ট ও সিএসএস ফাইলগুলোকে কম্প্রেশ করে এক ফাইলে পরিনত করা হয়। এই প্লাগিনটি ব্যবহার করতেও জানতে হবে। অনেক সময় বিভিন্ন সিএসএস ও জাভা স্ক্রিপ্টের কোড গুলো একটা আরেকটার সাথে কনফ্লিক্ট করে এবং এগুলো কম্প্রেশ করলে কাজ করে না বা সাইটের ডিজাইন এলোমেলা হয়ে যেতে পারে। তাই কিছু কিছু ফাইলকে কম্প্রেশনের বাইরে রাখতে হতে পারে।
ক্যাশিং এ জন্য WP Super Cashe প্লাগিনটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি মূলতঃ ডাটাবেজ ভিত্তিক সাইটের কনটেন্টকে HTML এ রুপান্তরিত করে। তাই ডাটাবেজকে আর ডাকতে হয় না, ফলে সাইট কম সময়ে লোড হয়। উভয় ক্ষেত্রেই সারভারের কয়েকটি ফোল্ডারকে Read Write এর অনুমোতি দিয়ে দিতে হয়।
আশা করা যায় এই পদ্ধতিগুলো অবলম্বনে বেশ কিছু সুবিধা আপনার ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে গড়া অনেক ট্রাফিকের ব্লগের অপটিমাইজেশনে সুবিধাজনক ভূমিকা পালন করবে। সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ দিয়ে এখানেই শেষ করছি। …
লেখাটা এক নিশ্বাসে পড়ে ফেললাম। আমি ছবি ফাইল আপলোড করি মূলত sites.google.com এখানে ১০০ মেগার মত ইসপেস দেয়। তার সাথে ফ্রি ব্লগার ও Picasa তো আছেই। আর ওয়ার্ডপ্রেস.কম একটা ভেজালের হোস্টিং এখনে আমার ব্লগিং করতে মোটেও ভালো লাগে নি!
আচ্ছা, tutsplus.com এর সাইট গুলো কিন্তু ওয়ার্ডপ্রেস এ চলে এরা এত গতি পায় কি ভাবে?
@শিবলী, তারা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ডেডিকেটেড অথব ক্লাউড হোষ্টিং* ব্যবহার করে। তারা প্রত্যেকেই জিজিপ কম্প্রেশন করে নেয়। ছবি হোষ্টিং করার জন্য আমাজনের ছবি হোষ্ট সার্ভিস ব্যবহার করেন। এই সব সাইট প্রতি মাসে থেকে অনেক অনেক টাকা আয় হয় তাই হোস্টিং এ টাকা খরচ করতে সমস্যা হয় না।
*ক্লাউড হেস্টিং কি?
ক্লাউড হেস্টিং মূলত: একাধিক সারভার ব্যবহার করার সুবিধা দেয়। আমরা সাধারনত একটা সার্ভারে আমাদের তথ্যগুলো সংরক্ষন করি আর সেটা কখনো সমস্যা দেখা দিলে সাইট আর দেখা যায় না। অন্য দিকে ক্লাউড সারভার বিভিন্ন জায়গায় অবস্থিত থাকে, আপনার ওয়েব একাধিক সারভারে সংযুক্ত থাকবে। ভিজিটরের কাছের সারভার থেকেই সে সাইট দেখতে পাবে আর তাই সাইট চলবে দুর্দান্ত গতিতে। সারভার ডাউন হওয়ার সম্ভাবনা নাই বা কম। সাধারনত ক্লাউড হোস্টিং সারভারের সিপিইউ ব্যবহারের কোন সীমা পরিসীমা বেধে দেওয়া থাকে না। যত খাবে তত খরচ – অনেকটা এই ধরনের বলা যায়। বিভিন্ন সারভারের ব্যন্ডউইথ খরচের উপরে টাকা দিতে হয়। বিস্তারিত
@টিউটো,আমি আরও অনেক ক্লাউড হোস্টিং এর সাইট দেখেছি, যেটাতে এত গতিতে কাজ করে না। আমার মনে হয় ওরা ওয়ার্ডপ্রেসকে কোন বিশেষ পদ্ধতি কাস্টমাইজড করেছে।
ভাই ছবি গুলো দুর্দান্ত হয়েছে!!!
ওয়ার্ড প্রেস না সব ক্ষেত্রেই কাজে দেবে বলে মনে হয়…….
জুমলা বলে পৃথিবীতে কিছু একটা আছে, যা নিয়েও পোস্ট করা সম্ভব…….
@ইমরান, একেবারে সত্যি কথা, ওয়ার্ডপ্রেস ছাড়াও বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ। জুমলা আমার প্রিয় সিএমএসের একটি। এটি ওয়ার্ডপ্রেসের চাইতে অনেক দ্রুতকাজ করে বলে মনে হয়। নিজস্ব ক্যাশিং সিস্টেমও আছে জুমলাতে। তবে জুমলা দিয়ে কোন সাইট নিয়মিতভাবে পরিচালনা না করায় জুমলার উপরে খুব বেশি লেখা হয় না। টিউটোরিয়ালবিডির জন্য জুমলা টিউটোরিয়াল লেখক খুজছি।
আর ছবিগুলো অনেক খুজে ফটোশপে ৭০০*৩০০ পিক্সেলে ক্রপ করে তারপর দিলাম,আমার কাছেও ছবিগুলো ভালই লেগেছে।
অফটপিকঃ এক একটা টিউটোরিয়াল অনেক যত্নকরে লিখি, তারপরেও সাইটটির জনপ্রিয়তা খুব বেশি না। আপনারা সাইটের প্রচারে একটু সহযোগিতা করলে ভাল হতো।
@টিউটো,
কী কী টিউটোরিয়াল চান বলেন।পরীক্ষা শেষ ইনশাআল্লাহ পোস্ট করতে পারব।
আমি সব সাইট জুমলায় চালাই……..
একটা একটু ওয়ারডপ্রেস ইউস করে বিপদে আছি…..(সব দোষ ব্যাটা শিবলীর,ওই তো থিচিস না কি নিয়ে টিউটেরিয়াল লিখেছিল!)*
আর জুমলার আগাগোড়া নিয়ে টিউটোরিয়াল লিখতে চেয়েছিলাম কিন্তু কিছু পোস্ট দেখে আর লেখা হয়নি……………….
সাইটের কিছু বিষয় লক্ষ দেখেছি।
ইউজার ইন্টারফেসটা আরো জোড়াল করা উচিত।
আমি নিজের সাইটও একজন ইউজার হিসাবে দেখি, আপনিও দেখুন আমার মনে হয় উত্তর পেয়ে যাবেন। (না পেলে আমরা আছি না!)
*মজা করার জন্য ব্যাক্ত হয়েছে। কোন কিছু শেখাই মন্দ নয়।তবে প্রয়োগটাই বড় কথা।
উদাঃ দেশ বাঁচাতেও বন্দুক হাতে নিতে হয় আবার ছিনতাই……….
আমি সি এম এস নিয়ে কাজ করতে চাই। কিভােব শুরু করেবা এটা কি জানানো যাবে।
@shuvro, বিভিন্ন পর্বে বিন্নস্ত করে সিএসএস এর টিউটোরিয়াল লিখেছিলাম, দেখতে পারেন। http://tutorialbd.com/bn/?cat=240 অথবা http://www.w3schools.com/css/default.asp এটাও দেখতে পারেন। আর অনলাইনে শিখা সম্ভব না হলে অফলাইন শিক্ষক নিয়োগের মাধ্যমে শিখতে পারেন।
@shuvro,
আপনি কি CMS দিয়ে সাইট বানাতে চাচ্ছেন নাকি…..CMS বানাতে চাচ্ছেন 😉
আমি মনে হয় উভয় ক্ষেত্রেই আপনাকে সাহায্য করতে পারব 😀
@টিউটো,
এ ব্যাপারটা দেখেন,
আমি এখন এইসাইটে আসলাম এই টিউটোরিয়াল পড়লাম, প্রমান সরূপ একটা মন্তব্য করে চলে গেলাম।
কেন? হয়ত সময় ছিল না,ব্যাস্ত ছিলাম ইত্যাদি ইত্যাদি।
কিন্তু তা নয় আমি সে সময় অন্য সাইট ব্রাউস করছিলাম,তাহলে এখানে ব্রাউস করলাম না কেন?
এখানের লেখা গুলোকে নিঃসন্দেহে আমি বলব ৯০% পোস্টই কোয়ালিটি সম্পন্ন। যেখানে একটি জনপ্রিয়,বাংলাদেশের সবথেকে বড় প্রযুক্তি সাইটকে দেব ৪০%
কারন খুবই সহজ…………….
@ইমরান,
“আর জুমলার আগাগোড়া নিয়ে টিউটোরিয়াল লিখতে চেয়েছিলাম কিন্তু কিছু পোস্ট দেখে আর লেখা হয়নি”-বুঝলাম না।
তাহলে কিন্তু জুমলার টিউটোরিয়ালের অপেক্ষায় থাকতে পারি।
একটা কথা মনে রাখতে হবে-এটা টিউটোরিয়াল ব্লগ, অন্যসব সামাজিক ব্লগের সাথে এটাকে তুলনা দিলে চলে না-এখানে ১০০% পোষ্টই মানসম্পন্ন হতে হবে। সত্য মিথ্যা আর ভুলে ভরা কনটেন্ট এখানে থাকলে চলে না। এমন কি মতামতের বেপারেও আমরা বেশ সচেতন।
মন্তব্য পড়ে ভাল লাগলো।
@ইমরান, আপনি তো জুমলা এক্সপার্ট। কয়েটা টিউটোরিয়াল লিখলে কি হয়!
@শিবলী,
হুম ……….
ওকে পরিক্ষা শেষ হোক তারপর।
অবশ্য চান্স পেলে পরিক্ষার মাঝেই দিতে চেষ্টা করব…..
জুমলা নিয়ে কিছু “জাকির হোসেন” টিউটোরিয়াল লিখছেন।
এখানেই আমার সমস্যা কারন একজন লিখছে সেটা আমি কিভাবে লিখব? কিন্তু দেখলাম তিনি আর লিখছেন না তাই আমিই লিখব বলে ঠিক করলাম…
থাঙ্কস শিবলী ভাই
@ইমরান, পরীক্ষার সময় লেখার কি দরকার? লেখালেখি করলে একটা সমস্যা হয়- তা হলো সব সময় লেখার বিষয়টা ঘুর ঘুর করতে থাকে। আর এটা পরীক্ষার জন্য ক্ষতিকরও হতে পারে। তবে মেধা বিকাশ আর পরীক্ষায় ভাল করা দুইটা দুই জিনিস।
বেশ ভালো পোস্ট, ছবি গুলো বেশ মানানসই তাই পোস্টের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করছে।
মাহবুব ভাই, ক্যাশিং এবং কম্প্রেশন বিষয়ে কখনো লিখবেন সেই আশায় রইলাম।
এস.ই.ও বিষয়ক ব্লগ কোন ক্যাটাগরিতে পোস্ট করবো?
@ডিজে আরিফ,
মাহবুব ভাই উত্তরটা দিয়েন।
@ডিজে আরিফ, আপাততঃ ব্লগিং বিভাগে লিখতে পারেন। ক্যাশিং এবং কম্প্রেশন এর উপরে বিস্তারিত লিখবো একসময়।
@টিউটো,
ধন্যবাদ।
উপকৃত –
ধন্যবাদ ।