
সেনাবাহিনীতে মেডিকেল টেস্ট করার সময় তারা প্রথমে পায়ের টেস্ট করে থাকে। কিছু পা আছে ফ্যাক ফুট পা। অথ্যাৎ সেসব পা মাটির সাথে সম্পূর্ন মিশে থাকে তাদেরকে ফ্যাক ফুট পা বলা হয়।

এসকল পায়ে যদি বেশি দৌড় ঝাপ করা হয় এবং বেশি পেশার পরে তাহলে সহজে পায়ের মধ্যে ফ্যাকচার হতে পারে।এর ফলে মেডিকেলে টেস্ট করার সময় বাদ পরতে পারে।এর জন্য নিজেকে দেখতে হবে এটি আমাদের মধ্যে রয়েছে কিনা। এরপর সে সমস্যাটি দেখা দেয় সেটি হচ্ছে পায়ের মধ্যে ব্যরিকস বিনস।

এটি আমাদের আস্তে আস্তে অনেক ক্ষতি সাধন করার ক্ষমতা রাখে।এই ব্যারিকোস বিনস কোনো মানুষের পায়ে ছোট এবং কোনো মানুষের পায়ে বড় হয়ে থাকতে দেখা যায়।আর এটি থেকে রক্ষা পাওয়ার একমাত্র উপায় হলো একটি অপরশনের মধ্যেমে এটিকে কেটে ফেলতে হবে।এবং সেই সাথে এর থেকে মুক্তি ও পাওযা যাবে।কেননা এটির কারনে আপনি সেনাবাহিনী মেডিকেল টেস্ট এ বাদ পরে যেতে পারেন।\

এরপর যে সমস্যাটি দেখা দেয় সেটি হচ্ছে আপনার পা দুটি কে সমান করে দাড়ালে অনেকের পায়ের মাঝখানে কোনো ফাকা থাকে না।দেখা যায় দুইটি এক সাথে লেগে থাকে। এটি হচ্ছে অ্যাব ন্যরমাল। আবার দেখা যায় কারো কারো দুই পায়ে মাঝ খানে অনেক ফাকা থাকে। এটিও অ্যব ন্যরমাল। মূলত দুইটি পায়ের নিচে অল্প ফাকা দেখা যায় সেটি হচ্ছে ন্যরমান।এরফলে আপনি মেডিকেল টেস্ট থেকে বাদ পরতে পারে।

তাই এটিকে কিছু ব্যায়ামের মাধ্যেমে ঠিক করে নিতে হবে।এরপর যে সমস্যাটি দেখা যাচ্ছে চেস্ট টেস্ট অর্থাৎ বুকের মাপ অনেকের অত্যান্ত কম হয়ে থাকে।আমরা জানি বুকের নিদিষ্ট মাপ হচ্ছে ৩০ – ৩২। অর্থাৎ আপনার সংকুচিত অবস্থায় ৩০ এবং প্রসারিত অবস্থায় ৩২।যাদের বুকের মাপ একটু কম তাদের জন্য একটু সমস্যার ব্যাপার কারন বুকের মধ্যে যে ফুসফুস রয়েছে অথ্যৎ আপনি নিশ্বাস নিলে আপনার বুক কতটুকু সংকোচিত হচ্ছে এবং নিশ্বাস ছাড়ার পর কতটুকু প্রসারিত হচ্ছে সেটি দেখা হয়।কারন আপনি ট্রেনিং এর সময় আপনার উপর অনেক চাপ পরবে।
তখন তার নিশ্বাস এর প্রয়োজন হবে টিকে থাকার জন্য। এরপর যে সমস্যাটি হচ্ছে দাঁত টেস্ট। দেখা যায় অনেকে দাঁত ফিনিং করেছেন।আবার অনেকে কেনিং করেছে।আবার দেখা যায় অনেকের দাত পোকা পরেছে আবার অনেকের দাতের মাঝে কালো কালো দাগ হয়ে গেছে দাঁতে।আবার অনেকের দাঁতের ভেতর দাত গজিয়েছে।এই সকল সমস্যাটির জন্য আগে টেস্ট করানো হবে।দঁতের উপর যদি দাত উঠে তবে দেখতে খারাপ লাগলে সেক্ষেত্রে বাদ দিয়ে দিতে পারে।এরপর হবে নাকের টেস্ট।দেখা যায় অনেকের নাকের মধ্যে মাংশ সামান্য পরিমান বেশি হয়ে থাকে।যার ফলে মেডিকেল টেস্ট করার সময় আপনাকে বাদ দিয়ে দিতে পারে।তাই এটি নিয়ে দূশ্চিন্তা করার কোনো কারন নেই। এটি মেডিকেলে অপারেশনের মাধ্যেমে সমস্যা সমাধান করা যায়।এরপরে চোখের টেস্ট করা হয়ে থাকে।
চোখের জন্য আপনি কিছু অক্ষর বড় থেকে ছোট করে লিখে অনেক দূরে রেখে পড়ার চেষ্টা করতে হবে।যদি পড়তে পারেন মনে করবেন আপনার চোখে কোনো সমস্যা নেই।আবার দেখা যায় অনেকের এক চোখ ভালো আর অপর চোখে গোলা দেখায়।তাহলে তাদের শাক- সবজি খেতে হবে।
সবুজ শাখ খেতে হয়ে।দুত এবং ডিম এগুলো প্রতিদিন খেতে হবে।কারন এগুলো খেলে চোখের জোর্তি বাড়বে।এরপর যে টেস্ট রয়েছে সেটি হচ্ছে কানের টেস্ট। কানের টেস্ট এর কারনেও অনেক মানুষকে বাদ দিয়ে দেওয়া হয়।

কানেও অনেকের অনেক সমস্যা হতে হয়ে থাকে।যারা কানকে পরিষ্কার করে না। কানের মধ্যে ময়লা জমে থাকে।অনেক সময় কানের টেস্ট করানোর সময় কানে অনেক ময়লা দেখে এবং তারা বিরক্ত বোধ হয়ে তাদের বাদ দিয়ে দেওয়া হয়।এরপর হাত টেস্ট করা হয়।হাতে সাধারনত ঘাম হয় আর এই ঘামার কারনে সমস্যা দেখা দেয়। যার কারনে বাত দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
এই সমস্যা সমাধান করার জন্য আগে দেখতে হবে আপনার হাত কতটুকু ঘামে। অল্প না বেশি। যদি প্রচুর পরিমানে ঘামে অথ্যাৎ এর মূল কারন হলো হরমোন জোনিত কারন থাকতে পারে।তাহলে আমি বলব মেডিকেলে টিটমেন্ট করার মাধ্যেমে এটিকে ভালো করা সম্ভব।এরপর হচ্ছে স্কিন টেস্ট।আমাদের শরীরের অনেক দাগ তিল থাকতে পারে।আবার অনেক কাটা ও চামড়ার ফাটা দাগ দেখা যায়।
আপনার শরীরে যদি এমন দাগ থেকে থাকে যা পরর্বতিতে আপনার শরীরে সমস্যা তৈরি করতে পারে সেক্ষেত্রে আপনাকি বাদ দিয়ে দেওয়া হবে।এরপর শারীরিক যোগ্যতা টেস্ট করা হয় অথাৎ আপনার শরীরে যে শক্তি রয়েছে সে শক্তিকে পরিক্ষার জন্য দৌড় দেওয়া হবে যার মাধ্যে দেখা হবে আপনার দৌাড়ের ধরন ইত্যাদি। যার ফলেও আপনাকে বাদ দিয়ে দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে।এই সমস্যাগুলো থাকলে আপনাকে বাদ দেওয়া হবে সেনাবাহিনীর ট্রেনিং থেকে।