Facebook নির্মাতা মার্ক জুকারবার্গ এর জীবনী

ফেসবুক জিনি আবিষ্কার করে তার নাম হচ্ছে মার্ক জুকারবার্গ। তার জন্ম ১৯৮৪ সালে ১৪ই মে। তার জন্ম স্থান আমেরিকার নিউইয়ক শহরে। তার বাবা এডওয়াড জুকারবার্গ হচ্ছে একজন সাইক্লোজিস্ক। চার ভাই বোনদের মধ্যে তিনি হচ্ছেন সবচেয়ে বড়। রেনডি, ডোনা এবং এরিয়ান। তিনি প্রাথমিক স্কুল থেকেই প্রো গ্রামের বিষয়ে গাটাগাটি করতেন। তিনি মাধ্যেমিকে উঠে শখের বসে একদিন একটি সফটওয়ার লেখে ফেলে। তার প্রোগ্রামিএ এত আগ্রহ দেখে তার বাবা তাকে অ্যাটারি বেসিক প্রোগ্রামিং শিখায়। এরপর তিনি একজনের কাছ থেকে সফটওয়ার থেকে আরো অনেক কিছু শিখতে থাকেন। মার্কের বয়স যখন বারো বছর তখন তিনি অ্যাটারি বেসিক প্রোগ্রাম দিয়ে একটি মেসেজিং প্রোগ্রাম তৈরি করে। যার নাম দিয়েছে জেকনিট। তার সময়ের ছেলেড়া গেমস খেলে আর সে গেমস তৈরি করে। তিনি মিউজিক প্লেয়ার তৈরি করে। সে ১৯৯৮- ২০০০ সাল পর্যন্ত মার্কস অ্যাটলে স্কুলে অধ্যয়ন করে। তখন সে ল্যাটিন ভাষায় জনপ্রিয় লাভ করে।তারপর তিনি ২০০০ সালে একটি একাডেমিতে গনিত,পদার্থ, রসায়ন ইত্যাদি বিষয়ে পড়েন। ২০০২ সালে তিনি মার্ক হাবার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। সেখানে তিনি কোর্স মেচ নামে একটি প্রোগ্রামিং তৈরি করেন। এটি লেখাপড়ায় অনেক সাহায্য করে।

তারপর সে ফেসমেস তৈরি করে যা ছাএছাত্রিদের মধ্যে অনেক জনপ্রিয়তা লাভ করে তারপর সে এটির নাম দেয় ফেসবুক ডট কম। এরপর এটি ২০০৫ সালে নাম দেয় শুধু ফেসবুক। ফেসবুক প্রথমে হাবার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের জন্য হলেও পরে পুরো পৃথিবীর জন্য খুলে দেওয়া হয়। তার পরবর্তীতে ৯ মিলিয়নে চলে যায়।

এরপর অনেকেই এই ফেসবুকে কিনতে আসে কিন্তু মার্ক তাদের না করে দেয় কারন পেসবুকে আরো উন্মত করবে ভাবেন।তিনি ফেসবুকের সাথে আরো অনেক গুলো অ্যাপ যুক্ত করেন। যাতে এর জনপ্রিয়তা আরো বেড়ে যায়। তিনি ২০১২ সালে তার প্রেমিকা প্রিসিলা চেনকে বিবাহ করেন। তাদের ছিল দুই মেয়ে। তিনি ২০১২ সালে এক জায়গায় বলে ফেসবুকে তিনি শুধু যোগাযোগ করার জন্য তৈরি করে নি এটি তৈরি করেছে সামাজিক উন্নয়নের জন্য। তিনি বলেন তিনি সবসময় পৃথিবীর জন্য কিছু করতে চাইতো।

তাই তিনি অনেক ঝুকি নিয়ে কাজ করতেন। তিনি ওয়্যার্ড নামক এক প্রেজ ক্লাবে বলেছিলেন বিশ্বের যেকোনো মানুষের সাথে আরেক মানুষের যোগাযোগ হওয়াটা অনেক গুরুপ্তপূর্ন। যা তিনি ফেসবুকের মাধ্যেমে করে দেখিয়েছেন। এছাড়াও তিনি সামাজিকভাবে ও অনেক সহযোগিতা করেছিলেন।

Leave a Comment