বিস্বচেম্পিয়ান বক্সার রকের জীবনী

রক হচ্ছে একজন পেশাদার রেসলার। তার শৈশব কাল জিবনটা ছিল খুব করুন। তাঁর বাবা অনেক কষ্ঠো করে তাদের সংসার চালাতো। এমন ও সময় হয়েছিল যে তাদের সংসারের খরচ চালাতে তিনি তার মা পরিচ্ছন্নতা কর্মীর ও কাজ করতে হবে।

একদিন রক বাসায় এসে দেখলেন তাদের দজায় তালা লাগানো। কারন তাদের অনেক টাকা জমে গেছে। তার জন্য তাদের বাড়ির মালিক দরজায় তালা লাগিয়ে রেখেছেন। সেই সময় তার ফ্যামিলির মানুষ করুন ভাবে ভেঙ্গে যায়। তার মা তখন আরো বেশি ভেঙ্গে যায়। তার মা কান্না করতে থাকে আর বলে আমরা এখন কোথায় থাকবো।

তার সংসারের তিন পুরুষই হচ্ছে রেসলার। রেসলার হচ্ছেন তার বাবাও। তার বাবার এই পেশা দেখে অনেকেই হাসতো। আর তার কারনেই তার বাবা রেসলার হতে চাইতেন না। তার অনেক ইচ্ছে আছিল সে ফুটবলার হওয়ার। কিন্তু তার পিঠে এক বড় সমস্যা দেখা যায়।যার ফলে তার একজন ফুটবলার হওয়ার থেকে সরে আসতে হয় না চাওয়া সত্তে ও। অপরদিকে তার প্রেমিকার সাথে ও বিচ্ছেদ হয়ে যায়।এমন একটি সময় ছিল তখন যে সে তখন পুরোপুরিভাবে ভেঙ্গে পরে। সে অনেক কান্না করেন। কিন্তু একসময় সে ঘুরে দারালেন। সে সব কষ্ঠকে সরিয়ে আবার বাচার জন্য লড়াই করলেন।

তার রক্তের সাথে মিশে আছে রেসলিং। বিদাতা ঘুরে ফিরে তাকে নিয়ে আসলেন সেই রেসলিং এ। সে থেকে তিনি কঠর পরিশ্রম করতে। এবং তার পরিশ্রমের ফলাফল ও পেয়ে গেলেন সাথে সাথে। তিনি রেসলিং প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহন করার জন্য কিছু ম্যাচ খেলার সুযোগ পেলেন। তার কাছে কোনো টাকাও ছিল না খেলার জন্য কিছু কেনার জন্য। তারপর ১৯৯৬ সালে তিনি প্রথম WWF এবং WWE খেলার সুযোগ পায়। তারপর তার কঠর পরিশ্রমের ফলে দিন দিন তার ওপর যারা হিংসা করতো তারাও তার পছন্দের খেলোয়ার হয়ে গেলো। তিনি রেসলিং খেলাড পাশাপাশি হলিউডে ও ছবি করতে শুরু করে তিনি। আস্তে আস্তে তিনি হলিউডে অনেক বড় জায়গা করে ফেলেন।

তারপর তিনি রেসলিং ছেড়ে আস্তে আস্তে হলিউডে জায়গা করে নেয়। তার পরিশ্রমের কারনে আজকে তিনি বিশ্বের পারিশ্রমিক পাওয়ার মধ্যে অন্যতম একজন। এমনকি তিনি সবচেয়ে প্রভাবশালীদের মধ্যে একজন আজকে। জীবনে অনেক কষ্ঠের সাথে দিনের পর দিন লড়াই করে আজকে তার অবস্থা পৃথিবীর ধনীদের মধ্যে একজন।

তার জীবনের এত কষ্ঠের সাথে সাথে লড়াই করে জীবনের চূর্ড়ায় ওঠেছে সে আর কেউ নয়। সে হচ্ছে ডোয়েন ডোগলডস জনসেন। যাকে আমরা সবাই রেসলার রক বলে জানি ও চিনি।

তিনি যদি তখন কষ্ঠের কারনে থেমে যেতেন তাহলে তার আর আজকের আমাদের সবার রক হয়ে ওঠা হতো না।

Leave a Comment