১৬৪২ সালে বড় দিনে জন্মগ্রহন করে মায়ের বুক আলোকিত করে আইজেক নিউটন।তার শরীর ছিল এতোই রোগা যে সবাই তার বাচাঁর আসাই ছেড়ে দিয়েছিল সবাই। কিন্তু বিধাতা পৃথিবীর প্রয়োজনই হয়তো বাচিঁয়ে রেখেছেন তাকে। জন্মের পর নিউটন তার বাবার মুখ দেখার ভাগ্য হয়নি।কেননা তার জন্মের আগেই তার বাবা মারা যায়। তারপর প্রথম তিন বছর তার মায়ের সাথে কাটে। তিন বছর পর তার মা ও অন্য একজনকে বিয়ে করে চলে যায়।তারপর নিউটন তার দাদির কাছে থেকে বড় হতে থাকে। ছোট কাল থেকেই তার বুদ্বি ছিল অনেক। ১২ বছর বয়সে তাকে ভর্তি করে দেওয়া হয় গ্রামের একটি স্কুলে।
তকে স্যারা খুব পছন্দ করতেন। তারপর সেখানে এক আবিষ্কারের মাধ্যে চমকে দেয় সবাই কে।তার স্যার প্রতিদিন দেড়ি করে আসতেন দেথে সে স্যারকে বলে স্যার আপনার জন্য একটি ঘড়ি বানিয়ে এনেছি কিন্তু স্যার বিশ্বাস করলেন না। তারপর দেখে সত্যিই ঘড়ি বানিয়েছে নিউটন। তার সৎ বাবা মারা যায় তখন তার মা তাকে স্কুল থেকে নিয়ে আসে।তারপর তার মামা তাকে নিয়ে আবার স্কুলে ভর্তি করে নিউটন কে। তারপর শুরু হয় নিউটমের নতুন পথ চলা। অনেক জটিল অংক ও সে খুব তাড়াতারি শেষ করতে পারতেন। কিন্তু তার মন ছিল প্রকৃতির রহস্য খুজা। সবসময় সেগুলো নিয়ে ভাবতো।
এরপর ১৬৬৫ সালে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করে নিউটন। নিউটন চিঠি লিখেছিলেন আমি পদ্বতি আবিষ্কারের পাশাপাশি মধ্যোকর্ষ নিয়ে আলোচনা করছি। এরপর আস্থে আস্থে নিউটনের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছে। এরপর ১৬৬৭ সালে সে লাভ করলেন ফেলোশীপ ডিগ্রি। এরপর তিনি টেলিস্কোপ আবিষ্কার করে তিনি সবাইকে চমকে দিলেন।যা আজও মহাকাশ নিয়ে গননার কাজে প্রয়োজন হচ্ছে।
মাত্র ২৯ বছর বয়সে বিশ্বসেরা সাইনটেসদের সাথে জায়গা হয় তার।একবার একলোক তার সামনে এক তিনকোন কাচ নিয়ে বলেছেন এর দাম কত। নিউটন বলে একে কেনা আমার স্বার্ধ নেই। তারপর অনেক টাকায় কিণে নেয় ফলে লোকে তাকে বোকা ভাবেন।কিন্তু সেইটি দিয়ে নিউটন আবিষ্কার করে বর্নতত্ত। তিনি বেশিরভাগ সময়ে তার বাগানে থাকতেন। হঠাৎ করে গাছ থেকে একটি আপেল পড়ে। তখন তার মাথায় চিন্তা করে আপেলটি উপরে না গিয়ে নিচে কেন পরল। এর থেকে মধ্যোকর্ষ সূত্য আবিষ্কার হলো। যা দিয়ে গ্রহ সবকিছুকে এক সূত্যে বেধে রেখেছেন। নিউটন হচ্ছে অনেক বড় আবিষ্কারক। আমাদের নিউটনের মতো একজনকে পেয়ে আমরা গৌরব বোধ করি।