কম্পিউটারের সাথে মানুষের প্রথম যোগাযোগ হয় কীবোর্ড আর মাউসের মাধ্যমে। আমরা যারা কম্পিউটার নিয়ে সারাদিন পড়ে থাকি তারা কতবার যে কী চেপেছি তার হিসাব নেই। আর এই অন্যতম ইনপুট ডিভাইজটির বেপারে আমাদের জ্ঞানকে আরেকটু শানিত করতেই আজকের এই টিউটোরিয়াল।
[tutosubscribe]
ইতিহাসঃ
১৮৭০ সালের দিকে টাইপ করা এবং প্রিন্ট করার জন্য একধরনের ম্যাকানিক্যাল টাইপ মেশিন ব্যবহার করা হতো। পরে ইলেকট্রিক টাইপ মেশিনে যে ধরনের টাইপ করার কীবোর্ড ব্যবহার করা হয় তার আদলেই কম্পিউটার কীবোর্ড তৈরী হয়।
[tutoadsense]
১৯৭০ সালে পারসোনাল কম্পিউটার আবিস্কার এবং বিক্রি শুরু হলে প্রতিটি কম্পিউটারেই কীবোর্ড যুক্ত হয়। আর এখনকার সময় টাইপ করার জন্য টাচস্ক্রিণে কীবোর্ড চলে আসে। যা দিয়ে টাইপ করা হয়।
কী বোর্ডের বিভিন্ন অংশঃ
(ভিডিওটিতে বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া আছে।)
১. ফাংশন কী
২. টাইপ রাইটারের কী
৩. নিউমেরিক কী
৪. এসকেপ কী
৫. এরো কী
৬. কন্ট্রোল, অল্ট্রা, শিফট ও উইনডো কী
৭. হোম, পেজআপ পেজ ডাউন এবং ইন্ড কী
৮. মাল্টিমেডিয়া কী
কীবোর্ড কিভাবে কাজ করে?
কীবোর্ডের কোন কী প্রেস করা হয় তা মনিটরিং করতে থাকে এবং প্রতিটি কী এর বিপরিতে কীবোর্ড সার্কিট একটি ASCII ভ্যালু কম্পিউটারকে প্রদান করে। আর এই ভ্যালু অনুসারেই কম্পিউটার ইনপুট পেয়ে থাকে।