শেয়ার হোস্টিং

শেয়ার হোস্টিং

শেয়ার হোস্টিং এ সারভারের রিসোর্স যে যা পারে তা ব্যবহার করে। এখানে সিপিউ বা র‌্যাম ব্যবহারের ক্ষেত্রে স্বাধারনত আলাদা ভাগ করে নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয় না। তবে একটি লিমিট করা থাকে। বেশিভাগ প্রতিষ্ঠান শেয়ার সারভারে হোস্টিং স্প্যাস এবং ব্যান্ডউইথ নির্দিষ্ট করে দেয়। শেয়ার হোস্টিং এর দাম খুবই কম ও সহজ ব্যবস্থাপনায় চালানো যায়। কিন্তু কনটেন্ট এবং ভিজিটর একটু বেশি হলেই গতি স্লথ হয়ে যায়।

হোস্টিং বেসিক
১. ওয়েব হোস্টিং কি?
২. শেয়ার হোস্টিং
৩. ভিপিএস হোস্টিং
৪. ডেডিকেটেড সারভার
৫. রিসেলার হোস্টিং
৬. ম্যানেজড ও আনম্যানেজড
৭. উইনডোজ এবং লিনাক্স হোস্টিং
৮.কো-লোকেশন কি?
৯. স্পেশাল হোস্টিং
ওয়েব হোস্টিং ব্যবসা
১. ওয়েব হোস্টিং ব্যবসা কি?
২. কিভাবে ওয়েব হোস্টিং ব্যবসা করা যায়?
৩. কিভাবে রিসেলার হোস্টিং দিয়ে ব্যবসা শুরু করবেন?
৪. WHMCS কি?
৫. হোস্টিং ব্যবসা সাপোর্ট সম্পর্কিত কিছু কথা
৬. টেকনিক্যাল সমস্যায় করনীয়

 

আপনি যখন সারভার ব্যবহার করছেন না তখন অন্যকেউ  এই সারভার ব্যবহার করছে। এভাবে বেশ কম খরচেই শেয়ার হোস্টিং এর মাধ্যমে কম ভিজিটরের ওয়েবসাইটগুলো চলতে পারে।

এ ব্যাপারে কিছুদিন আগে মেরিডিয়ান রেস্টুরেন্টে আমি আর আমার অফিস কলিগের খাওয়ার বেপারটা বলি, সেখানে আমাদের জন্য ৫০+ রকেমের বিভিন্ন খাবারের মেনু সাজানো আছে। আর সেখান থেকে যার যা দরকার তাই নিয়ে খেতে পারেন। জনপ্রতি মূল্য ৬০০ টাকা। এটা একটা ব্যবসায়িক বুদ্ধি, মেনুতে যা আছে তা নিশ্চয়ই সেই টাকার সমানুপাতে দাম। একজন লোক এত বেশি খেতে পারবে না যা খাবারের মূল্যকে অতিক্রম করে। আবার কেউ বেশি কেউ কম খেলেও সব মিলিয়ে দোকানদারের লাভই হবে।

একটি ওয়েবসাইট নিশ্চই খুব বেশি জায়গা ও ব্যান্ডউইথ খরচ করবে না সেটি চিন্তা করে শেয়ার হোস্টিং সার্ভিস প্লান তৈরী করা হয়।

Leave a Comment