ছোট পরিসরের ওয়্যারলেস ইন্টারফেস হলো ব্লুটুথ। ২.৪ গিগাহার্জের তরঙ্গের মাধ্যমে ব্লুটুথ ডাটা ট্রান্সফার করে। এটি প্রায় ১০ মিটার দুরত্বের কাজ করে এবং ১মেগাবিট/সেকেন্ড এ কাজ করে।
ব্লুটুথ মোবাইল ইন্টারফেসে অনেক ডিভাইজই কাজ করে।
১. ব্লুটুথ হেডফোনের মাধ্যমে তার ছাড়া তার ছাড়াই শব্দ শুনতে পারেন।
২. ব্লুটুথ কিবোর্ড মাউস অনেক আগে থেকেই ব্যবহার হচ্ছে।
৩. ব্লুটুথ লকের মাধ্যমে রিমোটলি তালা খুলছে।
৪. হাত ঘড়ি ছাড়া বিভিন্ন ডিভাইস এখন ব্লুটুথ ব্যবহার করছে।
ব্লুটুথ সিম্বলটি “H” “B” মিলিয়ে করা হয়েছে। রাজা Harald Bluetooth এর নামানুসারে ব্লুটুথ নামকরণ করা হয়। ডেনমার্ক ও নরওয়েকে এক করেছিল এই রাজা । আর Bluetooth ও দুইটি ডিভাইসকে এক করে এবং সবাই এটি ফ্রিতে ব্যবহার করতে পারে।