আকার অনুসারে নেটওয়ার্কে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়।
LAN: Local Area Network
MAN: Matropoliton Area Network
WAN: Wide Area Network
এইভাবে ভাগ করার বেশ কিছু কারনও কিন্তু আছে। যারা LAN নিয়ে কাজ করে তাদের নেটওয়ার্কের বেশ কিছু জিনিসের প্রয়োজন হয়, আবার যারা MAN নিয়ে কাজ করে তাদের আরো কিছু বাড়তি ডিভাইস এবং টেকনোলজী নিয়ে কাজ করতে হয়।
আগের পর্বঃ কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং কি?
আমরা জেনে নেই প্রথমে…
LAN(Local Area Network):
কতগুলো কম্পিউটার বা নেটওয়ার্ক ডিভাইজ একই কানেকশন ব্যবহার করে কাছাকাছি জায়গায় অবস্থান করে নেটওয়ার্ক রিসোর্স শেয়ার বা ব্যবহার করলে সেই নেটওয়র্কটিকে আমরা LAN বলি। যেমন একটি লোকাল অফিসের সবাই যে নেটওয়ার্কের মধ্যে যুক্ত থাকি। বা কয়েকটা বিল্ডিং নিয়ে নিজস্ব একটি অফিসের নেটওয়ার্কও হতে পারে।
LAN এর সুবিধাঃ
- অনেক দ্রুত শেয়ারিং এবং বেশি সিকিউরিটির দরকার হয় না।
- দামি কোন সারভারকে নিজেদের নেটওয়ার্কে নিজেদের ইচ্ছা মতো ব্যবহার করা যায়।
- অনেক সফটওয়্যার আছে যা নিজস্ব ল্যানের জন্যই ব্যবহার উপযোগি। এবং একই লাইসেন্সে সব ব্যবহারকারী ব্যবহার করা যায়।
- নিজেদের ইচ্ছামতো অনুমোদন (পারমিশন)ও নিরাপত্তা (সিকিউরিটি) সেট করা যায়।
- নিরাপদ
MAN (Metropolitan Area Network):
ধরুন একটা গ্রুপ প্রতিষ্ঠানের ৫ টি প্রতিষ্ঠান পাচ জায়গায় আছে। ধরা যাক, এক্স ওয়াই গ্রুপ এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠানগুলো-
হেড অফিস -ঢাকা উত্তরা
এক্সওয়াই রিয়েল স্টেট- ঢাকা কাওরন বাজার
এক্সওয়াই গার্মেন্টস – গাজীপুর
এক্সওয়াই সিরামিক- নারায়নগঞ্জ
এক্সওয়াই পলি ইন্ডাস্ট্রি – নারায়নগঞ্জ
তাদের প্রতিষ্ঠানের হিসারগুলো আবারএকই সফটওয়্যার দিয়ে ব্যবহুত হয়। তাদের মালিকগণ যে কোন লোকেশনে গিয়ে একই কম্পিউটার ফাইল আদান প্রদান করতে চায়।
এটার সমাধান করতে আলাদা আলাদা ল্যানগুলোকে ব্রিজ করতে হবে। এবং একই ল্যানের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে। এই প্রতিষ্ঠান সবগুলো ল্যানকে ফাইবার ক্যাবল দিয়ে কানেক্ট করে যে নেটওয়ার্ক সেটাই মূলতঃ মেট্রোপলিটন নেটওয়ার্ক।
আর্কিটেকচারের ও টেকনিক্যাল দিক থেকে কোন কোন মেট্রোপলিটন নেটওয়ার্ক ঠিক লোকাল এরিয়ার মতোই কাজ করতে পারে।
মেট্রোপলিটন নেটওয়ার্কের আরেকটা উদাহরন- ব্যাংকের এটিএম বুথের নেটওয়ার্ক। নিরাপত্তার জন্য তারা নিজস্ব নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে এবং তাদের সারভারের সাথে কানেক্ট থাকে।
WAN: Wide Area Network
অনেক বড় এরিয়ার নেটওয়ার্ক হলো WAN. LAN এবং MAN গুলো যুক্ত হয়।
আকার অনুসারে নেটওয়ার্কে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়।
LAN: Local Area Network
MAN: Matropoliton Area Network
WAN: Wide Area Network
এইভাবে ভাগ করার বেশ কিছু কারনও কিন্তু আছে। যারা LAN নিয়ে কাজ করে তাদের নেটওয়ার্কের বেশ কিছু জিনিসের প্রয়োজন হয়, আবার যারা MAN নিয়ে কাজ করে তাদের আরো কিছু বাড়তি ডিভাইস এবং টেকনোলজী নিয়ে কাজ করতে হয়।
আগের পর্বঃ কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং কি?
আমরা জেনে নেই প্রথমে…
LAN(Local Area Network):
কতগুলো কম্পিউটার বা নেটওয়ার্ক ডিভাইজ একই কানেকশন ব্যবহার করে কাছাকাছি জায়গায় অবস্থান করে নেটওয়ার্ক রিসোর্স শেয়ার বা ব্যবহার করলে সেই নেটওয়র্কটিকে আমরা LAN বলি। যেমন একটি লোকাল অফিসের সবাই যে নেটওয়ার্কের মধ্যে যুক্ত থাকি। বা কয়েকটা বিল্ডিং নিয়ে নিজস্ব একটি অফিসের নেটওয়ার্কও হতে পারে।
LAN এর সুবিধাঃ
- অনেক দ্রুত শেয়ারিং এবং বেশি সিকিউরিটির দরকার হয় না।
- দামি কোন সারভারকে নিজেদের নেটওয়ার্কে নিজেদের ইচ্ছা মতো ব্যবহার করা যায়।
- অনেক সফটওয়্যার আছে যা নিজস্ব ল্যানের জন্যই ব্যবহার উপযোগি। এবং একই লাইসেন্সে সব ব্যবহারকারী ব্যবহার করা যায়।
- নিজেদের ইচ্ছামতো অনুমোদন (পারমিশন)ও নিরাপত্তা (সিকিউরিটি) সেট করা যায়।
- নিরাপদ
MAN (Metropolitan Area Network):
ধরুন একটা গ্রুপ প্রতিষ্ঠানের ৫ টি প্রতিষ্ঠান পাচ জায়গায় আছে। ধরা যাক, এক্স ওয়াই গ্রুপ এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠানগুলো-
হেড অফিস -ঢাকা উত্তরা
এক্সওয়াই রিয়েল স্টেট- ঢাকা কাওরন বাজার
এক্সওয়াই গার্মেন্টস – গাজীপুর
এক্সওয়াই সিরামিক- নারায়নগঞ্জ
এক্সওয়াই পলি ইন্ডাস্ট্রি – নারায়নগঞ্জ
তাদের প্রতিষ্ঠানের হিসারগুলো আবারএকই সফটওয়্যার দিয়ে ব্যবহুত হয়। তাদের মালিকগণ যে কোন লোকেশনে গিয়ে একই কম্পিউটার ফাইল আদান প্রদান করতে চায়।
এটার সমাধান করতে আলাদা আলাদা ল্যানগুলোকে ব্রিজ করতে হবে। এবং একই ল্যানের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে। এই প্রতিষ্ঠান সবগুলো ল্যানকে ফাইবার ক্যাবল দিয়ে কানেক্ট করে যে নেটওয়ার্ক সেটাই মূলতঃ মেট্রোপলিটন নেটওয়ার্ক।
আর্কিটেকচারের ও টেকনিক্যাল দিক থেকে কোন কোন মেট্রোপলিটন নেটওয়ার্ক ঠিক লোকাল এরিয়ার মতোই কাজ করতে পারে।
মেট্রোপলিটন নেটওয়ার্কের আরেকটা উদাহরন- ব্যাংকের এটিএম বুথের নেটওয়ার্ক। নিরাপত্তার জন্য তারা নিজস্ব নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে এবং তাদের সারভারের সাথে কানেক্ট থাকে।
WAN: Wide Area Network
অনেক বড় এরিয়ার নেটওয়ার্ক হলো WAN. LAN এবং MAN গুলো যুক্ত হয়।