ইন্ট্রানেট এবং এক্সট্রানেট সম্পর্কে কিছু কথা।

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহু। আশাকরি সকলে খুব ভালো আছেন। আজ আমি আপনাদের সাথে ইন্ট্রানেট এবং এক্সট্রানেট সম্পর্কে কিছু কথা বলব। আসুন তবে শুরু করা যাক।

[tutoadsense]

ইন্ট্রানেট:
আপনি ধরে নিন, একটি বৃহত কোম্পানী যার অফিস দেশের বিভিন্ন বিভাগীয় সদরে এবং দেশের বাইরেও আরো কয়েকটি দেশব্যাপী বিস্তৃত। এই কোম্পানীর প্রতিটি অফিসেই ল্যান রয়েছে এবং দেশে এবং দেশের বাইরের এই ল্যানগুলো পরস্পরের সাথে যুক্ত। এ ধরনের নেটওয়ার্ককে আপনি ওয়ান বলতে পারেন। তবে পার্থক্য হচ্ছে, এই ওয়ানের একটি অংশ বা রিসোর্স যেমন: আর্থিক হিসাব, প্রশাসন, ব্যবস্থাপনা, ব্যবসায়িক কৌশল ইত্যাদি অত্যন্ত সুরক্ষিত অবস্থায় থাকে। পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে শুধুমাত্র কোম্পানির নিজস্ব লোকজন এসব রিসোর্স ব্যবহার করতে পারে। কোম্পানির সুরক্ষিত রিসোর্স সম্পলিত এই নেটওয়ার্ক অংশটিকে বলা হয় ইন্ট্রানেট। ইন্টারনেটের মতই সম্প্রতি সময়ে ইন্ট্রানেটও ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে।

[tutoadsense]

এক্সট্রানেট:
আলোচ্য কোম্পানির ওয়ানের একটি নির্দিষ্ট অংশ বা এর রিসোর্স সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকতে পারে। এসব উন্মুক্ত রিসোর্সের মধ্যে থাকতে পারে কোম্পানী প্রোফাইল, প্রজেক্ট এবং প্রোগ্রাম, শেয়ার স্ট্যাটাস, বাতসরিক প্রতিবেদন ইত্যাদি। কোম্পানীর ওয়েব সাইটের মাধ্যমে সাধারণ ইউজাররা এসব তথ্য দেখতে পারে বা ডাউনলোড করে সংরক্ষণ করতে পারেন। ওয়ানের এ ধরনের উন্মুক্ত অংশকে বলা হয় এক্সট্রানেট।
পরবর্তীতে আরো সুন্দর পোষ্ট দেয়ার প্রত্যাশায় এখানেই বিদায়। আল্লাহ হাফেজ।

Leave a Comment