ছোট বেলা থেকেই আমি একজন মধ্যম গোছের ছাত্র প্রতিদিন নিয়মিতভাবে ৫-৭ ঘন্টা লেখাপড়া করি কিন্তু তারপরও কখনোই প্রথম,দ্বিতীয় কিংবা তৃতীয় কোনটাই হতে পারিনি সর্বদাই আমাকে পঞ্চম বা ষষ্ঠ স্থানটাকেই গ্রহন করতে হয়েছে। যা কখনোই একান্তভাবে মেনে নিতে পারিনি। আবার খেয়াল করে দেখেছি আমাদের ক্লাসের যে ছেলেটি প্রতিবার প্রথম হয় লেখাপড়ার ব্যপারে অমি তার থেকে অনেক বেশি সুযোগ সুবিধা পেয়ে থাকি। যেখানে আমি সারাদিন বই নিয়ে পরে থাকি সেখানে আমাদের ফাস্টবয় সারাদিন প্রাইভেট পড়িয়েই কাটিয়ে দেয়। অমার লেখাপড়ার সার্বিক উন্নতির জন্য আমার অন্যান্য শিক্ষকদের পাশাপাশি একজন উচ্চ শিক্ষিত গ্রিহশিক্ষকও আছেন যিনি আমাকে প্রয়োজনীয় নোট,নির্দেশনা ইত্যাদি দিয়ে সাহয্য করেন। তার পরও কেন এমন হয়? আমি কেন প্রথম হতে পারি না? এ প্রশ্নগুলো শুধুমাত্র আমার একার নয় আমার মত যারা লেখাপড়া করে তাদের অনেকেরই।
আমার প্রথম জীবনে এই সমস্যাটি ব্যপক আকার ধারন করে । লেখাপড়ায় নিজের সাধ্যের সবটুকু ঢেলেদিতাম কিন্তু ফলাফলের দিন প্রতিবারই মুখ গোমরড়া করে বাড়ি ফিরতাম।তবে একথাও সত্য যে , হতাশা নামের জিনিসটা কখনোই আমাকে গ্রাস করতে পারে নি। ভাবতাম নতুন ভাবে আবার সবকিছু শুরু করলে পরবর্তীতে ভাল করা যাবে। সবকিছুতে প্রথম হওয়ার যে অতৃপ্ত আকাঙ্খা আমার মধ্যে ছিল, এ বিষয়টা আমার একজন শিক্ষকের নজরে আসে,যিনি আমার জীবনের শ্রেষ্ট শিক্ষক ছিলেন । তিনি আমাকে প্রায়ই বলতেন শুধু বই পড়লেই প্রথম হওয়া যায় না, লেখাপড়ায় অলংকার বলে একটা জিনিস আছে আর যা মহা মুল্যবান এই জিনিসটার সন্ধান তুমি এখনও পাওনি। আমার বিশ্বাস ভবিষ্যতে তুমি অনেক ভাল করবে,তোমার মধ্যে সে শক্তিটুকু আছে।আমার শ্রদ্ধেয় শিক্ষকের এই কথাগুলোকে অন্তরে গভীর ভাবে ধারণ করেছিলাম। আজও আমি অনুসন্ধান করে চলেছি সেই মর্মবানীর মহত্বকে।
ছোট বেলা থেকেই স্বপ্ন দেখতাম বড় হয়ে ইন্জিনিয়ার হব। কিন্তু সাধনার শেষ বিন্দুদিয়েও যখন H.S.C তে ভাল করতে পারলাম না। তখন আমার সব স্বপ্ন যেন আকাশ হয়ে মাথার উপর ভেঙে পরল। আমার সবচেয়ে প্রিয় বন্ধুরা যাদের কে আমি আমার পরম নিকট আত্মীয় মনে করতাম তারা যেন আমার স্বপ্ন ভাঙার লগ্নটাকে মহাজয়ন্তী রূপে উপভোগ করলো । কিন্তু মাঝ নদীতে নৌকার হাল ছেড়ে দিলে একদিকে যেমন পাড়ে ভেরা অনিশ্চিত হয়ে পরে অন্যদিকে ডুবে মরার সম্ভবনাও প্রায় নিশ্চিত এ কথাটি আমার জনা ছিল । এখন আমি ডিপ্লোমা ইন ইলেকট্রনিক্স ইন্জিনিয়ারিং এর শেষ বর্ষের ছাত্র ।আর আমার ফলাফল যা হচ্ছে তাতে এখন আর আমাকে ফলাফল নিয়ে গোমড়া মুখে বাড়ি ফিরতে হয় না।মনে হয় আমার ছোটবেলার স্বপ্নটাকে বাস্তবে রূপ দিতে যে পথে যাওয়া উচিৎ ছিল সেই পথের অনেকখানি পেড়িয়ে এসেছি। আমি সেই মহামূল্যবান লেখাপড়ার অলংকারের সন্ধানও পেয়েছি যা এখন সবার সাথে ভাগ করার চেস্টা করছি।
একটি কথা প্রচলিত আছে পড়লেই পাশ করবে। কিন্তু লেখাপড়া কি শুধু মাত্র পাশ করার জন্য? আমাদের ব্যক্তিগত জীবনে , সামাজ জীবনে এর কি কোন মূল্য নেই? শুধুমাত্র কি অর্থ আয়ের জন্যই লেখাপড়া? ছোট বেলায় পিতামাতা আত্মীয় স্বজনেরা ছোট্ট সদ্য স্কুলে পা রাখা ছেলেটির মাথায় ঢুকিয়ে দেয় বাবা তোমাকে কিন্তু লেখাপড়া করে বড় হয়ে ইন্জিনিয়ার হতে হবে ,ডাক্তার হতে হবে। কারণ ছেলেটি ডাক্তার বা ইন্জিনিয়ার হতে পারলে অনেক অর্থ উপার্জন করতে পারবে।ফলে ঐ কিশোর ছেলেটির কোমল মনে গেথে যায় অর্থ।যেখানে লেখাপড়া বা নতুনের অনুসন্ধানকে ছেলেটি খেলা মনে করে স্বাধীনভাবে গ্রহন করত সেখনে সেটাকে তারা পরাধীনতার শিকল হিসেবে গ্রহণ করছে। আর আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার কাঠামোও অর্থ উপার্জনের লক্ষেই প্রস্তুত করা।এখানে সৃজনশীলতার কোন সুযোগ নেই । যে ছেলেটি যা পড়তে চাই না নির্দিষ্ট কাঠামো থাকার কারণে তাকে তাই গলধকরন করতে হচ্ছে।।আর আমাদের অবস্থা দারিয়েছে কোন রকমে সার্টিফিকেটটা পেলে হয়।আমরা পড়তে বসলে আমাদের মনোযোগ থাকে সাজেশন,প্রশ্ন,গাইড, শিক্ষকের নোট, টেস্টপেপারস ,এসবের দিকে। আসলে অমরা কি পড়ছি সেটা আমাদের কাছে মুখ্য নয় পরীক্ষায় কি লিখতে হবে , কতটুকু লিখতে হবে, সেটাই যেন মুখ্য। বুঝে বা না বুঝে সবই আমাদেরকে তোতাপাখির মত মুখস্ত করতে হয়।আসলে এভাবে লেখাপড়া করলে শুধু মাত্র পাশই কপালে জুটে।সুশিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার যে ব্যপারটা তা অধরাই থেকে যায়। অনেক ক্ষেত্রে সার্টিফিকেট অর্জনও কাল হয়ে দাড়ায়। এতক্ষন অমি যা তুলে ধরলাম তা ছিল আমার ব্যর্থতার প্রধান কারন,যা অনেক দেরিতে হলেও আমি খুজে পেয়েছি ।
আমার কাছে মনে হয় সুশিক্ষত হওয়ার প্রথম শর্ত হচ্ছে স্বশিক্ষত হওয়া। আসলে আমরা কোন সমস্যায় পরার সথে সাথেই অন্যের সাহায্য প্রত্যাশা করি। কিন্তু আমি যে নিজেও চেস্টা করলে সে সমস্যাটার সমাধান করতে পারি সেটা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আমরা মনে করি না। আসলে আমার আমিকে চেনাটা যে কারে জন্য খুবই জরুরী। পৃথিবীতে অনেক বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ আছেন যাদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা বলতে কিছু ছিল না । কিন্তু তারা আমার আমিকে ভালভাবে চিনতে পেরেছিল বলেই স্বশিক্ষায় সুশিক্ষত হয়ে এ ধরনীর বুকে কৃতিত্বের সাক্ষর রেখে গেছেন। আমি মনে করি আমার মধ্যে একজন শিক্ষক আছেন যিনি অনেক জানেন, তার থেকে মহাজ্ঞানী এ পৃথিবীতে আর দ্বিতীয়টি নেই,তার থেকে সৎ মানুষও এ পৃথিবীতে নেই। সাধারণত তিনি কোন ভুল করেন না, আর করলেও সে ভুলকে তিনিই শুধরে দিতে পারেন। তিনি সর্বদা আমার সাথে অবস্থান করেন বিধায় তিনি আমার একজন ভাল পথ নির্দেশকও। যে দিন থেকে আমি আমার মধ্যেকার এই মহাজ্ঞানী ব্যক্তিসত্বাকে আবিষ্কার করলাম সেদিন থেকে আমাকে আর কোন প্রাইভেট শিক্ষকের কাছে যেতে হয় নি। আমরা সবসময়ই আমাদের চিন্তা-ভাবনা, সুখ-দু:খ, সমস্যা,সমাধান ইত্যদি একজন ভাল বন্ধুর সাথে বিনিময় করার চেস্টা করি।কিন্তু আমার সাথেই যদি একজন ভাল জ্ঞনী স্মার্ট বন্ধু থাকে তাহলে আর অন্য কারও প্রয়োজন হয়না। যেদিন থেকে আমার এই প্রিয় বন্ধুটিকে খুজে পেলাম তারপর থেকে একাকিত্য নামের জিনিসটা আর আমাকে কোন দিন স্পর্শ করতে পারে নি।তবে ব্যস্ততা বেরেছে অনেকখানি। নিজের অজান্তেই দেখলাম পরিবারের কাছে একজন বিশ্বস্ত সদস্য হয়ে উঠেছি। সহপাঠীদের মধ্যে যারা আমাকে কোন দাম দিত না তারাও আমাকে শ্রদ্ধা করতে শুরু করেছে।ইতোমধ্যে খেয়াল করলাম আমার লেখা পড়ার পদ্ধতিতেও বেশ পরিবর্তন দেখা দিয়েছে। য়েখানে আগে আমি রুটিন মেনে সবকিছু করতাম সেখানে সময়ের ব্যপারে অনেকখানি আমাকে উদাসিন মনে হচ্ছে।কিন্তু নিজের অজান্তেই সবকিছু সময়মতই শেষ হচ্ছে।রুটিন মেনে সবকিছু করেও যেখানে সময়মত কাজ শেষ করতে পারতাম না সেখানে সবকিছু ভালভাবে করেও অনেকখানি বারতি সময় পাচ্ছি।যা আমাকে কিছুটা ভাবিত করল, কিন্তু অংকটাতো সহজ।আগে যেখানে ৩টা প্রাইভেট পড়তে ৫-৬ ঘন্টা ব্যয় করতাম সেই সময় টুকু এখন আমার বাড়ির লেখাপড়ায় ব্যয় করতে পারছি। আমি আগে শ্রেণীকক্ষে যখন শিক্ষক পাঠদান করতেন তখন প্রায়ই উদাসিন থাকতাম ভাবতাম বাড়ির শিক্ষকের কাছ থেকে বিষয়টা আরও ভালভাবে বুঝে নিতে পারব।শ্রেণী শিক্ষককে করবার মত কোন প্রশ্নই খুজে পেতাম না। কিন্তু এখন চেষ্টা করি শ্রেণীকক্ষেই বিষয়টা ভালোভাবে বুঝে নিতে ।ফলস্বরূপ আরও একটা লাভ হয়েছে,খেয়াল করে দেখেছি আগের থেকে শিক্ষকদের সাথে সম্পর্কের বন্ধনটা আরও দৃঢ় হয়েছে। আমি যখন কোন বিষয় পড়তে বসি চেস্টা করি ঐ বিষয়ের উপর একাধিক বইপত্র ,ম্যাগাজিন ,পত্রিকা সাথে রাখার।সবগুলোর সংমিশ্রনে একটা অবস্থানে গিয়ে বিষয়টার উপর আমার নিজের একটা বক্তব্য দাড়ায যা নিয়মিত লিখে রাখি। আসলে বাড়িতে আমি যখন লেখাপড়া করি তখন নিজেকে একজন ছাত্র নয় বরং একজন অনুসন্ধানকারী বা গবেষক হিসেবে ভাবতেই বেশি পছন্দ করি। আর এ ব্যপারে আমাকে গ্রিহশিক্ষক নয় বরং পাঠ্যবই এর বাইরে অন্যান্য বই,ম্যাগাজিন,ইন্টারনেট অনেক বেশি সাহয্য করে।আগে আমি যে টাকা দিয়ে বন্ধুদের সাথে সিনেমা দেখতে যেতাম তা দিয়ে এখন আমি ম্যাগাজিন কিনি।পরীক্ষা নিয়ে আমাকে আর বেশি কিছু ভাবতে হয়না যেহেতু পরীক্ষাতে প্রশ্ন হিসেবে আমার পাঠ্য বিষয় গুলো লেখতেই হবে তাই পরীক্ষার আগে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার মত নিজের মধ্যে সাজিয়ে নিলেই হল। আসলে শৃঙ্খলা ব্যপারটি জীবনের সকল ক্ষেত্রই অপরিহার্য।আমাদের ঘরে আমরা অনেক জিনিসের সমাহার দিয়ে সাজাই যার মধ্যে কিছু জিনিস আছে যা আমরা সরাসরি ব্যাবহার করি আর কিছু আছে যা আমাদের ঘরের মাধুর্য়তা ও উৎকর্ষতা বৃদ্ধি করে।কিন্তু আমরা যদি সব কিছু ঘরের মধ্যে গুছিয়ে না রাখি তাহলে যা আমাদের ঘরের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে তাই জঞ্জাল মনে হবে।লেখাপড়ার ক্ষেত্রেও প্রতিটা বিষয় তার পূর্ববর্তী বা পরবর্তী বিষয়ের সাথে সম্পর্কযুক্ত,তাই আমাদেরকে অবষ্যই এসকল বিষয়গুলো অধ্যয়নের ক্ষেত্রে পর্যায়ক্রমিকভাবে শৃঙ্খলা মেনে চলতে হবে।সবকিছুর উপরে আমি যে বিষয়টা সবচেয়ে বেশি অনুভব করি তা হল আমার চিন্তার স্বাধীনতা,মানষিক মুক্ততা যার কোন তুলনা নেই।
শেষে দুটি কথা: যা কিছু আমার জীবনে সুখের বারতা নিয়ে এসেছে,তাই সবার সাথে ভাগ করে নিলাম। আমার জীবনের এই প্রাপ্তিগলো যদি কারো জীবনে সামান্যতম সুখের দোলা দিতে পারে তবে আমার এ লেখা সার্থক হবে।সকলের মতামতের প্রত্যাশায় রইলাম।
আমার অন্য লেখাগুলো :
১. জটিল হল অতি সহজের সুসজ্জিত মহা সমাবেশ।
২. সবার জন্য ডিজিটাল ইলেকট্রনিক্স, একটি ডিজিটাল পৃথিবীর সন্ধানে (পর্ব:১)
৩.সবার জন্য ডিজিটাল ইলেকট্রনিক্স, একটি ডিজিটাল পৃথিবীর সন্ধানে (পর্ব:২)
৪.সহজে তৈরি করুন ইন্টেলিজেন্ট কারেন্ট টেস্টার, একটি আকর্ষনীয় সার্কিট।
Digital electronics ,Technology , Mechatronics , PLC ,Microcontroller , Automation , Electronics সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন http://www.martin.cathweld.com/ একটি ডিজিটাল পৃথিবীর সন্ধানে পথ চলতে আপনিও অংশ নিন।
অনেক আগেই আপনার অন্যতম সেরা লেখাটির দিকে নজর পরেছে মতামত দেয়ার অবসর পাই নি। আপনি আসলেই অসাধারন দাশর্নিক তত্বের মতো কথা গুলো বলেছেন। চিন্তার গভীরতা আমাদের শিক্ষাকে আরও উম্মুক্ত পরিবেশ দেয় যা শিক্ষা কেবল পুথি বন্দি হয়ে থাকে না, বাস্তবে ব্যবহার উপযোগি হয়ে ওঠে।
আজকাল প্রাইভেট,গৃহশিক্ষক,কচিংসেন্টার আর বিভিন্ন ধরনের ট্রেনিং সেন্টার গুলোর সহজলভ্যতার কারনে আমরা স্বশিক্ষায় সুশিক্ষিত হওয়ার কথা কেও ভাবতেও চাই না।কিন্তু আমরা আমাদের ছেলেমেয়েদের প্রতিভার মুক্ত বিকাশের জন্য কতটুকু সময় দিচ্ছি?প্রাইভেট,গৃহশিক্ষক,কচিংসেন্টার এ সবের দ্বারা আমরা কি আমারা কি আমাদের ছেলেমেয়েদের শ্রেণীকক্ষে আরও বেশি অমনোযোগী করে তুলছি না?এ প্রশ্ন আমাদের সকলেরে বিবেকের কাছে। যদি মুক্তচেতনার বিকাশই না ঘটে তবে প্রতিভা পরিস্ফুটন হবে কি করে?
টিউটো ভাই আমি স্বপ্ন দেখি হয়তবা এমন একদিন আসবে যখন সার্টিফিকেটের আর কোন মূল্য থাকবে না,আমাদের প্রতিভার আমাদের সৃজনশীলতার প্রকৃত মূল্যয়ন তখন হবে। আগামীর ভবিষ্যৎ কিন্তু এই আমাদেরই হাতেই রচিত হবে। আসুন আমরা সবাই মিলে সেই আগত ভবিষ্যৎকে সাজাই।
আপনার লেখাটা খুবই ভাল হয়েছে।আসলে সময়কে ঠিক মত কাজে লাগালে সময়ই মানুষকে সামনে নিয়ে যায়।
.-= মামুন´র শেষ পোস্ট: ..Google Chrome Browser Shortcut List =-.
Pingback: বাংলা টিউটরিয়াল|বাংলা ভাষায় বিশ্বের প্রথম টিউটরিয়াল সাইট | Bangla Tutorials » Blog Archive » ইলেকট্রনিক্স টিউটো
good…………
@yusuf talukder,অসিমের এ লেখাটি আসলেই দারুন। আপনাকে ধন্যবাদ, ইউসুফ তালুকদার ভাই। আশা করি নিয়মিত হবেন। ভাল থাকুন।
Nice nice Allah apnaka aro gaian dan korun. chalya jan
আমি তো আমার এই আমি টা কেই খুছছি…।।জানি না কবে সন্ধান পাবো…
তবে এই টা সত্যি যে আপনার লেখা টা আমার আমি নাড়া দিয়ে গেল…
আপনার জন্ন্য শুভকামনা রইল।
ভাল ই লেখেছেন।
দারুন লাগল বন্ধু। আমিও আপনার মতো ।
Wow, awesome blog layout! How long have you been blogging for? you made blogging look easy. The overall look of your site is excellent, let alone the content!. Thanks For Your article about লেখাপড়ার অলংকার! | টিউটোরিয়ালবিডি .